প্রশ্নোত্তর

আমাদের জাপানে প্রত্যেকবার সৌদি-আরবের সাথে ম্যাচ করে টার্কিশ মসজিদে রোযা শুরু হয়। আমিও গতবার সেইভাবেই রেখেছি, এইবারও এইটাই ইচ্ছা ছিল। কিন্ত, এইবার অন্য মাজহাবের সাথে

আজকে পিরিয়ডের ৬ষ্ঠ দিন। ৪দিন পর আর ব্লাড না দেখায় ফরজ গোসল করি তারাবির সময়ে।তখন আবার হালক ব্লাড দেখি যা ময়লা আকারের।সাহরির টাইমে ছিল না

“সিয়ামরত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের লজ্জাস্থান হাত দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে কি-না?

আমার প্রশ্ন হলো কুরআনে রাতে ইফতার করতে বলা হয়েছে, মুসনাদে আহমদ ও মুয়াত্তা মালিক হাদিস আছে যখন একবারে অন্ধকার হয়ে যেত তখন ইফতার করত। কিন্তুু

আস-সালামু আলাইকুম। ইউরোপ থেকে এসেছি এবং সফররত অবস্থায়ও রোজা ছিলাম। এখন কি ৩১টা রোজা রাখবো নাকি ১ দিন একটা ফেঙ্গে ফেলবো।

হজরত কাব বিন আজরাহ (রা.) বলেন, একদা রাসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম উপস্থিত সাহাবিদের উদ্দেশে বললেন- তোমরা মিম্বরের কাছাকাছি হয়ে বসো। সাহাবায়ে কেরাম (রা.) সবাই কাছাকাছি

আস-সালামু আলাইকুম। আমি একজন আলেমের আলোচনা শুনেছি সেই আলোচনায় তিনি বলেন যে আরবী এগারো মাসের নাম আরবরা রেখেছেন। আর রমজান মাসের নাম স্বয়ং আল্লাহ নিজে

আস-সালামু আলাইকুম। আমরা অনেকেই বলি রমাযানে একটি সুন্নাত একটি ফরযের সমান আর একটি ফরয ৭০ টি ফরযের সমান। এই হাদীসটি কি সহীহ।

আস-সালামু আলাইকুম। আমার এক পরিচিত ভাই গত ৪-৫ বৎসর আগে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। অনেক চিকিৎসার পর বর্তমানে উনি মানসিকভাবে মোটামুটি সুস্থ। তবে সম্ভবত ঔষুধের

আস-সালামু আলাইকুম শায়েখ, আমাদের এখানে সাহরি সময় মাইকে ডাকাডাকি করা হয়।এবং সাহরি সময় শেষ এই কথা বলার ১ মিনিট পর বা তার কিছু সময় পর

আস-সালামু আলাইকুম। সাহরী ও ইফতারের সময়সূচীতে লেখা থাকে যে রহমতের ১০ দিন, মাগফেরাতের ১০ দিন, নাজাতের ১০ দিন। এগুলো কেন লেখা হয়? এগুলো কি কুরআন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি ইন্ডিয়া থেকে বলছি শায়খ আমাদের এইখানে কেবল ২৭ রামাদানেই লাইলাতুল কদর পালিত করতে দেখা যায়। কদর কি কেবল ২৭ রজনীতেই?