অন্যত্র জানানো হয়েছে যে, মুমিনের পরিচিতিই হলো তাঁর আনুগত্য:
﴾وَأَطِيعُوا اللهَ وَرَسُولَهُ إِنْ كُنتُمْ مُؤْمِنِينَ﴿
“আর আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের হুকুম মান্য কর- যদি ঈমানদার হয়ে থাক।”
রাসূলুল্লাহ -এর আদর্শই মুমিনের একমাত্র অনুকরণীয় আদর্শ:
﴾لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِمَنْ كَانَ يَرْجُو اللهَ وَالْيَوْمَ الآخِرَ وَذَكَرَ اللهَ كَثِيرًا﴿
“নিশ্চয় তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে উত্তম নমুনা রয়েছে, যারা আল্লাহর ও শেষ দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে তাদের জন্য।”
এ থেকে স্পষ্টতই বুঝা যায় যে, শুধু যারা আল্লাহর ও শেষ দিবসের আশা রাখে না, অর্থাৎ শুধু কাফেররাই তাঁর আদর্শ গ্রহণ করে না বা পূর্ণাঙ্গ মনে করে না। শুধু কাফেরদের জন্যই অন্য কারো আদর্শের প্রয়োজন হয়। মুমিনদের জন্য তাঁর আদর্শই পরিপূর্ণ আদর্শ। আর হুবহু তাঁর আদর্শে জীবন চালানই ঈমানের আলামত।