Dr Khandaker Abdullah Jahangir
Dr Khandaker A.N.M Abdullah Jahangir (Bengali: ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর) is Bangladeshi Islamic Scholar, Professor, Writer and preacher of Islam. He was professor of Islamic University, Kushtia. He write many book on Islami, his notable books are Hadiser name jaliyati (Eng: Fraud in the name of Hadith). He discusses contemporary issues of Islam on various TV channel of Bangladesh. He used to hold Islamic Mahfil and Waj in different parts of the country.
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহি.)
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর-আস সুন্নাহ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ, যিনি ছিলেন এই উপমহাদেশের অন্যতম সেরা আলিম এবং মুজাদ্দিদ।
নাম ও পরিচয়
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহি.) একজন প্রখ্যাত আলেম ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা ছিলেন। তাঁর পূর্ণ নাম: আবু নসর মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর। তাঁর পিতার নাম খোন্দকার আনোয়ারুজ্জামান (রাহি.)। তিনি আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর নামে দেশ জুড়ে পরিচিত।
জন্ম ও শৈশবকাল
এই মহা মনীষী বৃহত্তর যশোর জেলার তৎকালীন ঝিনাইদহ মাহকুমার শৈলকুপা থানার দিগনগর গ্রামে ইংরেজি ১৯৫৮ সালের ৫ নভেম্বর, বাংলা ১৩৬৫ সালের ১৯ কার্তিক ও হিজরী ১৩৭৮ সালের ২৩ রবিউস সানি বুধবার বিকাল ৪ ঘটিকায় জন্ম গ্রহণ করেন। (সনদপত্রে প্রদত্ত জন্ম তারিখ: ১৯৬১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। তবে প্রকৃত জন্ম তারিখ হলো ১৯৫৮ সালের ৫ নভেম্বর)। ঝিনাইদহ সদরের নরহরিদ্রা হলো তাঁর নিজ গ্রাম। পরবর্তীতে তাঁর পিতা ঝিনাইদহ সদরের ধোপাঘাটা-গোবিন্দপুর গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তাঁর শৈশবের অধিকাংশ সময় কেটেছে মুরারিদহে ‘মিঞার দালান’ খ্যাত বাড়িতে।
শিক্ষা জীবন
তিনি ১৯৬৮ সালে ঝিনাইদহ আলিয়া মাদরাসায় ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭৩ সালে দাখিল, ১৯৭৫ সালে আলিম এবং ১৯৭৭ সালে ফাযিল পাশ করেন। তারপর তিনি উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে ‘মাদরাসা-ই-আলিয়া, ঢাকা’-তে (কামিল: হাদীস বিভাগ) ১৯৭৭-৭৯ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হন এবং উক্ত বিভাগ থেকে মাদ্রাসা বোর্ডে ৮ম স্থান অধিকার করে সুনামের সাথে কামিল পাশ করেন। ১৯৮১ সালে স্কলারশিপ অর্জন করে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত ইমাম মুহাম্মদ বিন সউদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ লাভ করেন। উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর লিসান্স শেষ হয় ১৯৮৬ সালে, মাস্টার্স সমাপ্ত হয় ১৯৯২ সালে। ১৯৯৮ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
শিক্ষকতা ও কর্মজীবন
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদেই তিনি তাঁর বর্ণাঢ্য ছাত্রজীবনের ইতি টানেন। তারপর ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘আল-হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ’ বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৯৯ সালে সহকারী অধ্যাপক, ২০০৪ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ২০০৯ সালে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে আমৃত্যু সেই বিভাগেই তিনি কর্মরত ছিলেন।
সামাজিক অবদান
১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি “আল-ফারুক একাডেমী” প্রতিষ্ঠা করেন। বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞানের প্রচার ও মানবসেবার মহৎ উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে “আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর-আস সুন্নাহ ট্রাস্ট” প্রতিষ্ঠা করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ইসলামী শিক্ষা প্রচার, দুস্থ নারী ও এতিম শিশুদের সেবা প্রদান সহ বিভিন্ন ইসলামী ও সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে।
মৃত্যু
২০১৬ সালের ১১ মে তিনি সড়ক দূর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। আল্লাহ তাঁকে জান্নাতের উচ্চ মর্যাদা দান করুন।
- 1 February 1961
- Male
- 45
-
-
-
Rated 4.64 out of 5(11)
খুতবাতুল ইসলাম
আমরা অনারব দেশের মানুষেরা বর্তমানে খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সা.-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে একটি বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। আমরা আরবী না বুঝার কারণে ইমাম ও মুসল্লী কারোই ‘যিকর” সুন্নাত মত আদায় হচ্ছে না। আরবী না জানার ফলে আমরা খুতবা দিই না, বরং পড়ি।
অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ি। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাত নয়, বরং আবেগময় আরবী ওয়াযই সুন্নাত। এভাবে ইমাম সাহেবের ‘যিকর” অর্থাৎ তাযকীর বা স্মরণ করানোর ও ওয়ায করার সুন্নাত আদায় হচ্ছে না। অপর দিকে আরবী না বুঝার ফলে মুসল্লীগণের যিকির বা আল্লাহর আযাব, গযব, পুরস্কার ইত্যাদি স্মরণ করে হৃদয় নাড়ানো ও মন ঘোরানোর ইবাদত সুন্নাত মত আদায় হচ্ছে না।… বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন
৳ 560.00৳ 336.00 -
-
Rated 4.94 out of 5(68)
রাহে বেলায়াত
কুরআন-হাদীসের আলোকে আমরা দেখি যে, বিশুদ্ধ ঈমান ও পরিপূর্ণ তাকওয়া বা মহান আল্লাহর নিষেধকৃত সকল বিষয় বর্জনই তাযকিয়ায়ে নাফ্স বা আত্মশুদ্ধি এবং বেলায়াত বা আল্লাহর নৈকট্য ও প্রেমের পথ। হাদীস শরীফে আল্লাহর বেলায়াত বা নৈকট্যের পথের কর্মকে দুভাগ করা হয়েছে: ফরয ও নফল। ফরয পালনের পাশাপাশি অবিরত নফল ইবাদত করার মাধ্যমে বান্দা তার প্রভুর নৈকট্য ও প্রেম অর্জন করে। এ বইটিতে সংক্ষেপে আত্মশুদ্ধি ও বেলায়াতের এ পথ সম্পর্কে এবং বিস্তারিতভাবে নফল ইবাদত ও আল্লাহর যিক্র, দু‘আ-মুনাজাত ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। “রাহে বেলায়াত” বইয়ে…
৳ 550.00৳ 330.00 -
Rated 5.00 out of 5(42)
হাদীসের নামে জালিয়াতি
হাদীসের নামে জালিয়াতির প্রচেষ্টা সেই প্রাচীন যুগ থেকেই অব্যাহত রয়েছে। অপরদিকে সাহাবীগণের যুগ থেকেই মুসলিমগণ হাদীসের নামে সকল প্রকার মিথ্যা ও জালিয়াতি প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিয়েছেন। মুসলিম উম্মাহর প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিসগণ সকল জাল হাদীস চিহ্নিত করেছেন। কিন্তু এ বিষয়ক সঠিক জ্ঞানের অভাবে অনেক আলিম বা নেককার মানুষও না জেনে অনেক জাল হাদীস বলেন, প্রচার করেন বা লিখেন। এভাবে সমাজে অনেক জাল হাদীস ছড়িয়ে পড়েছে। আমরা অনেকেই গাফলতির কারণে এ কঠিন পাপের মধ্যে নিপতিত হচ্ছি। দলমত নির্বিশেষে সকল মুসলমিকে বইটি পাঠ করতে অনুরোধ করছি। যে সকল কথাকে ‘জাল হাদীস’ বলে জানতে পারবেন সেগুলোকে কোনো অজুহাতেই আর বলবেন না বা পালন করবেন না।
৳ 540.00৳ 324.00 -
Rated 5.00 out of 5(31)
এহ্ইয়াউস সুনান
এখন এ অবস্থাকে রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীদের অবস্থার সাথে তুলনা করুন। তাঁরা কেউ গানের মাহফিল করেননি, গান শুনে নাচেননি, অজ্ঞান হয়ে পড়েননি। তাহলে কি তাঁরা আল্লাহর প্রেমে অনগ্রসর ছিলেন? এখানেই সুন্নী হৃদয়ের সমস্যা। যখনই কোনো বরেণ্য সাধক বা আলিম সম্পর্কে বলা হয় তিনি ভক্তিমূলক গান গযল শুনে বেহাল হয়েছেন, বা জ্ঞান হারিয়েছেন তখনই সুন্নী হৃদয়ে প্রশ্ন জাগে রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীরা কী করতেন? উক্ত আলিম বা সাধকের কর্মের প্রতি আমাদের কোনো অবজ্ঞা আসে না। তবে আমাদের কাছে সর্বদাই মনে হয় রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীগণই অনুসরণের যোগ্য। তাঁদের সুন্নাতের বাইরে আর কারো কর্ম পদ্ধতিই নির্বিচারে গ্রহণযোগ্য নয়।…
৳ 540.00৳ 324.00 -
Rated 4.90 out of 5(20)
আল-ফিকহুল আকবার
কেউ কেউ বলেছেন: আমরা তো ফিকহী বিষয়ে হানাফী, আকীদায় আশআরী বা মাতুরিদী ও তরীকায় কাদিরী, চিশতী বা নকশবন্দী। আমরা কি ফিকহ, আকীদা ও তরীকা সকল বিষয়ে হানাফী হতে পারি না? ইমাম আবূ হানীফার কি কোনো আকীদা ও তরীকা ছিল না? থাকলে তা কী ছিল?
আমাদের সমাজে প্রচলিত অনেক আকীদা এক্ষেত্রে ইমাম আবূ হানীফা ও তাঁর ছাত্রদের আকীদার সম্পূর্ণ উল্টো। যেমন, ‘মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান’-এ আকীদাকে ইমাম আবূ হানীফা ও তাঁর ছাত্রগণ জাহমী ফিরকার কুফরী আকীদা এবং সর্বেশ্বরবাদেরই ভিন্নরূপ বলে গণ্য করেছেন।… বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন!৳ 480.00৳ 288.00 -
-
-
Rated 5.00 out of 5(5)
ইযহারুল হক (১ম খণ্ড)
বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় মন্তব্যে বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”
প্রচলিত খ্রিস্টধর্মের অসারতা ও বাইবেলের বিকৃতি নিয়ে রচিত অনবদ্য গ্রন্থটি আসসুন্নাহ পাবলিকেশন্স থেকে বাজারে আসবে, ইনশাআল্লাহ।ইযহারুল হক ; প্রথম খণ্ড
আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কীরানবি
অনুবাদ-
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.
আসসুন্নাহ পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা : ৪৯৬৳ 430.00৳ 258.00 -
Rated 5.00 out of 5(7)
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার ১ম খণ্ড
মানুষের মুক্তি ও উন্নতির জন্য যেহেতু আল্লাহর হেদায়াত ও শরীআতের কোনো বিকল্প নেই সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহর এই সর্বশেষ ওহি সংরক্ষিত হওয়া অতিশয় জরুরি। আমাদের দয়াময় প্রতিপালক নিজেই সে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আমিই নাযিল করেছি স্মারকগ্রন্থ এবং আমিই এর সংরক্ষক’। এ মর্মে মুসলিম উম্মাহও তাদের সর্বসাধ্য ব্যয় করেছে এবং শতভাগ সফলতা অর্জন করেছে। এক্ষেত্রে মুসলিম জাতি বিশ্বের অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর তুলনায় এক অনন্য ও বেনযির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তারা গ্রন্থরূপে কুরআনকে সঙ্কলনের পর ওহির এই দ্বিতীয় প্রকারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে সঙ্কলন করেছে এবং চুলচেরা বৈজ্ঞানিক নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে তার শুদ্ধাশুদ্ধি নিরূপণ করে জাতির সামনে উপস্থাপন করেছে। ইসলামি পাঠাগারগুলো এধনের শতশত গ্রন্থ বুকে ধারণ করে সমৃদ্ধ হয়ে রয়েছে।
৳ 360.00৳ 216.00 -
Rated 4.72 out of 5(32)
কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা
আধুনিক পাশ্চাত্য সভ্যতা মানুষের জৈবিক বা পাশবিক জীবনকেই একমাত্র উদ্দেশ্য হিসাবে গ্রহণ করেছে। এজন্য পাশ্চাত্য সভ্যতার দৃষ্টিতে ‘স্মার্টনেস’ বা ‘ব্যক্তিত্বে’-র অন্যতম বৈশিষ্ট্য ‘অহঙ্কার’। যাকে দেখলে যত ‘অহঙ্কারী’ বা ‘কঠিন’ মনে হবে সে তত বেশি ‘ব্যক্তিত্বসম্পন্ন’ বা ‘স্মার্ট’। পাশ্চাত্য পোশাক পরিচ্ছদে এই বৈশিষ্ট্য রক্ষার জন্য সদা চেষ্টা করা হয়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর নির্দেশ মত টাখনু পর্যন্ত পোশাক পরিধান করলে দেখতে খারাপ দেখায়, সেকেলে মনে হয় বা স্মার্টনেস পরিপূর্ণ হয় না সেজন্য টাখনুর নিচে নামিয়ে পোশাক পরতে হয়। আর এই অনুভুতিটির নামই অহমিকা, অহংকার, গর্ব ও গৌরব। স্মার্ট দেখানোর উদ্দেশ্যে পোশাক ভূলুণ্ঠিত করাকেই হাদীসের ভাষায় গৌরব বা গর্বভরে পোশাক ভূলুণ্ঠিত করা বলা হয়েছে। মনের গভীরে এই অহমিকা, “স্মার্ট দেখানোর” আগ্রহ ছাড়া কেউই ইচ্ছাকৃতভাবে পায়ের গিরা আবৃত করে পোশাক তৈরি করেন না বা পরেন না। সর্বোপরি উপরের হাদীসগুলি জানার পরে কেউ ভাবতে পারেন না যে ইচ্ছাকৃতভাবে পোশাক নামিয়ে পরা কোনোভাবে জায়েয হতে পারে।… বিস্তারিত জানতে “কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা” বইটি পড়ুন
৳ 360.00৳ 216.00 -
Rated 4.86 out of 5(14)
আল-মাউযূআত
আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) নামে জালিয়াতি ইসলামের বিরুদ্ধে কঠিনতম অপরাধ। কুরআন ও হাদীসের নির্দেশনার আলোকে সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী।
৳ 340.00৳ 204.00 -
Rated 5.00 out of 5(5)
ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার ৩য় খণ্ড
উপরের আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয় যে, দ্বিতীয় প্রকারের ওহি হাদীস বা সুন্নাহকে অস্বীকার করার অর্থ হল, আল কুরআনের অগণিত আয়াতকে অস্বীকার করা এবং ওহির এক বিরাট অংশকে বাতিল সাব্যস্ত করা। হাদীস অস্বীকার করার পর কুরআন বোঝা ও মানার দাবিও অর্থহীন হয়ে পড়ে এবং খুলে যায় অপব্যাখ্যার হাজারো দরজা। এজন্য যুগেযুগে হাদীস অস্বীকারকারী বিভ্রান্ত আহলে কুরআন সম্প্রদায়ও তাদের দাবিতে অটল থাকতে পারে নি/ থাকে নি। তারা হাদীস অস্বীকারের নামে কুরআনের বাহক ও আল্লাহর পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাখ্যাকারের ব্যাখ্যা তো পশ্চাত্যে নিক্ষেপ করেছে, কিন্তু নিজের পক্ষ থেকে নানান আজগুবি ও গাঁজাখোরি ব্যাখ্যা জুড়ে দিয়ে থাকে। এমন তো নয় যে, তারা ব্যাখ্যাহীনভাবে কুরআনের আয়াতটুকুই শুধু মানুষের সামনে উপস্থাপন করে। এমনকি ‘কুরআনের ব্যাখ্যায় হাদীস মানার প্রয়োজন ও অনুমোদন নেই’ তাদের এই প্রধান দাবি প্রমাণের জন্যও দুয়েকটি আয়াতের ভুল অনুবাদের সাথে নিজেদের পক্ষ থেকে শতশত বাক্যের ফালতু প্রলাপ উপস্থাপন করে থাকে।
৳ 300.00৳ 180.00