ওয়া আলাইকুমুস সালাম। নীচের হাদীসটি লক্ষ করুন। الَ عُثْمَانَ بْنَ أَبِي الْعَاصِ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الشَّيْطَانَ قَدْ حَالَ بَيْنِي وَبَيْنَ صَلَاتِي وَقِرَاءَتِي يَلْبِسُهَا عَلَيَّ ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : ذَاكَ شَيْطَانٌ يُقَالُ لَهُ خَنْزَبٌ ، فَإِذَا أَحْسَسْتَهُ فَتَعَوَّذْ بِاللَّهِ مِنْهُ ، وَاتْفِلْ عَلَى يَسَارِكَ ثَلَاثًا، قَالَ : فَفَعَلْتُ ذَلِكَ فَأَذْهَبَهُ اللَّهُ عَنِّي উছমান বিন আবুল আছ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল! শয়তান আমার মধ্যে এবং আমার ছালাত ও কিরাআতের মধ্যে অন্তরায় হয়ে আমার কিরাআতে জটিলতা সৃষ্টি করে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ এ হচ্ছে শয়তান, যাকে খিনযাব বলা হয়। তুমি তার আগমন অনুভব করলে, আল্লাহর নিকট তিনবার আশ্রয় কামনা করবে এবং বাম দিকে তিনবার থুতু ফেলবে। তিনি (উছমান) বলেনঃ এর পর থেকে আমি এমনটি করি ফলে আল্লাহ তাকে আমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২২০৩ সুতরাং নামাযের মধ্যে সমস্যা হলে আউযুবিল্লাহ বলবেন তিনবার এবং বাম দিকে তিনবার থুতু ফেলবেন ।তবে থুতু বলতে হালকা থুতুর মত করে ফেললেই হবে, মেঝেতে ফেলবেন না । মসজিদ নোংরা করা যাব না। ঘাড়ের উপর থুতু নিক্ষেপের মত করবেন।
আপনি আপনার রবের থেকে প্রয়োজনীয় সবকিছুই পেয়েছেন, আর অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো পান নি, এমন চিন্তা করুন। আপনার চেয়ে সব দিক থেকে যারা নীচের সারিতে আছে তাদের কথা চিন্তা করুন। কিছু পাই নি, এই ধরণের “খারাপ ও অকৃতজ্ঞতা” মূলক কথা থেকে বিরত থাকুন। দুনিয়ায় সব কিছু পাওয়া যায় না, এটা সব কিছু পাওয়ার জায়গা না। সবরের সাথে কাজ কর্ম ও কথাবার্তা বলবেন। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়ে যান, এমন কথা কাজ থেকে বিরত থাকুন।