তাবলীগে যাওয়া ভাল কাজ। যদি কেউ পরিবারের সাথে সমন্বয় করে তাদের ফরজ হক আদায় করে যেতে পারেন তাহলে হতে পারে। তবে এই ধরনের যাওয়ার ব্যাপারে দ্বীন শরীয়ত কোথাও উৎসাহ দেয়া হয়নি। রাসূল সাঃ এবং সাহাবায়ে কেরামের কেউ দ্বিনী দাওয়াতের ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারন করেন নি।রাসূল সাঃ এর কাছে সাহাবায়ে কেরাম এসেছেন । বিশদিন থাকার পর পাঠিয়ে দিয়েছেন। বললেন না যে, চল্লিশ দিন বা একমাস বা দুই মাস পূর্ণ করে যাও। কোন নির্দ্দিষ্ট সময়সীমা না বেধে যে কয়দিন পারবেন থাকবেন এরপর চলে এসে পরবর্তিতে আবার যাবেন,এটার নাম হল দ্বীন এবং এটা নফল। সুতরাং এবিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি না করা এবং নফলকে ফরযের পর্যায়ে না নিয়ে যাওয়াই উচিৎ। যদি দিন তারিখের মধ্যে বিশেষ ফযিলত আছে মনে করা হয় তাহলে তা বিদআতে পরিনত হবে। আল্লাহ আমাদেরকে বিদআত থেকে হেফাযত করুন। আমীন।