ওয়া আলাইকুমুস সালাম। কুরআন- হাদীসে বর্ণিত যে কোন দুআ নফল সালাতের সিজদায় পড়তে পারবেন। আবু যার রা. বলেন, صَلَّى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيْلَةً فَقَرَأَ بِآيَةٍ حَتَّى أَصْبَحَ، يَرْكَعُ بِهَا وَيَسْجُدُ بِهَا: {إِنْ تُعَذِّبْهُمْ فَإِنَّهُمْ عِبَادُكَ وَإِنْ تَغْفِرْ لَهُمْ فَإِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ} [المائدة: 118] ، فَلَمَّا أَصْبَحَ، قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا زِلْتَ تَقْرَأُ هَذِهِ الْآيَةَ حَتَّى أَصْبَحْتَ، تَرْكَعُ بِهَا وَتَسْجُدُ بِهَا قَالَ: إِنِّي سَأَلْتُ رَبِّي الشَّفَاعَةَ لِأُمَّتِي
রাসূলুল্লাহ সা. একরাতে (তাহাজ্জুদের) সালাত আদায় করেন। তিনি একটি আয়তই পাঠ করছিলেন এবং রুকুতে ও সাজদায়ও আয়াতটি (সূরা মায়েদা ১১৮)পাঠ করছিলেন: আপনি যদি তাদেরকে শাস্তি দেন তবে তারা তো আপনারই বান্দা, আর আপনি যদি তাদেরকে ক্ষমা করেন তবে আপনি তো মহাপরাক্রান্ত প্রজ্ঞামনয়। যখন সকাল হলো, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি এই আয়াতটিই শুধু পড়তে ছিলেন, এভাবেই ভোর হয়ে গেল? রুকু সাজাদাতেও একই আয়াত পড়তে ছিলেন? তিনি বললেন, আমি আমার রব্বের কাছে আমার উম্মতের জন্য শাফায়াত প্রার্থনা করছিলাম। মুসনাদু আহমাদ, হাদীস নং ২১৩২৮। হাদীসটি হাসান।