আপনার প্রশ্ন স্পষ্ট নয়। আপনি যদি ফজরের সময় ঘুম থেকে জাগ্রত হন, তাহলে তো আর আপনি বিতর ও তাহাজ্জুদ পড়তে পারবেন না। আর যদি ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার ব্যাপার আস্থাবান না হন তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক রাকআত নফল সালাত আদায় করে বিতর পড়বেন। আমাদের সমাজে যেভাবে বিতর পড়া হয় সেভাবেই বিতর পড়বেন। পরিভাষায় তাহাজ্জুদ বলা হয় ঘুম থেকে উঠে যে সালাত আদায় করা হয় তাকে, ঘুমের আগে পড়লে তাকে কিয়ামুল লাইল বলা যায়, তাহাজ্জুদ বলা হয় না।নিয়ত হৃদয়ের বিষয়, যে সালাতা আদায় করবেন হৃদয়ে সেই সালাতের বিষয়টি আসতে হবে।