এই বিষয়ে আলেমদের মধ্যে মতভেদ আছে।শায়খ উসাইমিন রহি. বলেছেন, পিতার এই অবৈধ সম্পদ সন্তানদের জন্য বৈধ সম্পদ হিসেবে গণ্য হবে। অনেক বলেছেন, সন্তানদের জন্য এই সম্পদ হালাল নয়। শায়খ উসায়মিন রহি. সুদের টাকার ক্ষেত্রে বলেন, أما بالنسبة لأولاده فلا حرج عليهم أن يأكلوا منه في حياة أبيهم ويجيبوا دعوته؛ لأن النبي صلى الله عليه وسلم أجاب دعوة اليهود مع أنهم يأكلون الربا. وأما إذا ورثوه من بعده فهو لهم حلال؛ لأنهم ورثوه بطريقة شرعية، وإن كان هو حراماً عليه، لكن هم كسبوه بطريق شرعي بالإرث، وإن تبرعوا وتصدقوا به عن أبيهم فلعل الله سبحانه وتعالى أن يجعل هذه الصدقة تمحو ما قبلها من السيئات لقاء الباب المفتوح (181/ 19)
তিনি বলেছেন, সন্তানদের কোন দোষ নেই যে, তারা তাদের পিতা জীবিত থাকা অবস্থায় তার এই অবৈধ সম্পদ থেকে খাবে এবং তার দাওয়াত গ্রহন করবে।কেননা নবী সা. ইহুদীদের দাওয়াত গ্রহন করেছেন, তারা সুদ খাওয়া সত্বেও। আর যখন তারা তাদের পিতার থেকে এই অবৈধ সম্পদের ওয়ারিশ হবে, তখন তা তাদের জন্য হালাল হবে। কেননা তারা শরয়ী পন্থায় ওয়ারিশ হয়েছে। যদিও সেই সম্পদ তার পিতার জন্য হারাম। কিন্তু সন্তানেরা তা লাভ করেছে শরীয় পন্থায় ওয়রিশ হওয়া মাধ্যমে। যদি সন্তানেরা তাদের পিতার পক্ষ থেকে এই সম্পদ সাদকা করেদেয় তাহলে আশা করা যায় আল্লাহ তায়ালা এই সাদকা দ্বারা পূর্বের পাপ মুছে দিবেন। লিকউল বাবিল মাফতুহ, ১৯/১৮১। আরো বিস্তারিত জানতে https://islamqa.info/ar/answers/273601/%D8%AD%D9%83%D9%85-%D8%A7%D8%AE%D8%B0-%D8%A7%D8%AC%D8%B1%D8%A9-%D8%B9%D9%85%D9%84-%D9%85%D8%A8%D8%A7%D8%AD-%D9%85%D9%86-%D8%B4%D8%AE%D8%B5-%D9%85%D8%B1%D8%A7%D8%A8-%D8%A7%D9%88-%D9%8A%D8%B9%D9%85%D9%84-%D9%81%D9%8A-%D8%A7%D9%84%D8%A8%D9%86%D9%83-%D8%A7%D9%84%D8%B1%D8%A8%D9%88%D9%8A