শরয়ী পরিভাষায় জিহাদ দ্বারা উদ্দেশ্যে কিতাল অর্থাৎ যদ্ধ। আর সেটা হতে হবে রাষ্টের নিয়ন্ত্রনে। হাদীসে আছে রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, الإِمَامُ جُنَّةٌ يُقَاتَلُ مِنْ وَرَائِهِ অর্থাৎ ইমাম (রাষ্ট্রপ্রধান) হলেন ঢাল, তাকে সামনে রেখে যুদ্ধ করতে হবে। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৯৫৭। সুতরাং শরয়ী পারিভাষিক জিহাদের সিদ্ধান্ত নিবে রাষ্ট্র প্রধান। রাষ্ট্র ব্যতিত একাকি বা দল বেঁধে কোন ধরনের লড়াইকে জিহাদ বলা যাবে না। এটা সন্ত্রাস বলে বিবেচিত হবে। তবে শাব্দিক অর্থে যে কোন ভাল কাজ করার চেষ্টা,যে কোন গুনাহ থেকে বেঁচে থাকাও জিহাদ হিসাবে গণ্য। আল্লাহ ভাল জানেন। বিস্তারিত জানতে দেখুন ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. রচিত ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ বইটি।