ধার্মিক এক বোনের জন্য ইসলামিক উপদেশ দিবেন। বোনটি তার স্বামিকে ডির্ভোস দিবে, কিন্তু তার স্বামি তাকে ডির্ভোস দিবে না। ইসলামে মেয়েদের ডির্ভোস নেই। তার স্বামি দিবে না। ডির্ভোসের কারণ যথাযথ আছে। বিয়েতে বিচ্ছেদের কোন সর্থ ছিল না। প্রশ্ন: ১. মেয়েটি ইসলামের দৃষ্টিতে কি ভাবে ডির্ভোস নিবে। ২. যদি ডির্ভোস না নেওয়া হয় বা ছেলে ডির্ভোস না দেয়, তাহলে স্বামি স্ত্রীর দূরত্বে থাকা সকল ক্ষেত্রে কথা, যোগাযোগ ইত্যাদি বিচ্ছেদ থাকলে মেয়ে কি গুনাগার হবে? ৩. যেহেতু বিচ্ছেদের জন্য আলাদা রয়েছে। সেক্ষেত্রে স্ত্রী না থাকায় ছেলেটি যদি কোন পাপে লিপ্ত হয় তবে কি তার দায় ভার মেয়ের উপর বর্তাবে। ৪. মেয়েটির বাবা মা মেয়েকে বুঝানোর চেষ্ঠা করছে, মেয়েকে যোর দিলে মেয়েটি যেদিকে মন চায় চলে যেতে চায় । তবু সে ছেলের সংসারে যাবে না। এসব করার ফলে মেয়েটির গুনাগার হচ্ছে না ৫. ছেলেটি তার ভুলের জন্য মেয়ের কাছে পা ধরে পযন্ত ক্ষমা চাচ্ছে, মেয়েকে ফিরে পেতে যে কোন সর্থ রাজি থাকবে। তবু মেয়েকে ফিরে পেতে চায়। এক্ষেত্রে মেয়ে যদি তালাক চাওয়ার ফলে মেয়ে কি গুনাগার হবে? ৬. ছেলে যদি ভুল বুঝে ক্ষমা চেয়ে মেয়েকে তালাক না দিয়ে ফিরে পেতে চায়, এক্ষেত্রে তালাক না দিলে ছেলেটি কি গুনাগার হবে। ৭. মেয়েটি তালাক চাওয়ার পিছনে কেউ যদি তার কথায় সম্মর্থন দেয় বা মেয়েটি যা বলবে তাই হবে এমন সম্মার্থন দেন তাহলে তারা কি গুনাগার হবে না। ৮. ছোট কারণে মেয়েটি তালাক চাই ছেলে দিবে না, সমাধান কি?