ওয়া আলাইকুমুস সালাম। ১। না, এই মর্মে কোন হাদীস নেই। ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত একটি হাদীসে আছে রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন। مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ كُلَّ لَيْلَةٍ ، لَمْ تُصِبْهُ فَاقَةٌ أَبَدًا যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনও উপবাস করবে না। শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং ২২৬৮। তবে হাদীসটি দূর্বল। (3491) ওয়া আলাইকুমুস সালাম। ১। না, এই মর্মে কোন হাদীস নেই। ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত একটি হাদীসে আছে রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন। مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ كُلَّ لَيْلَةٍ ، لَمْ تُصِبْهُ فَاقَةٌ أَبَدًا যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনও উপবাস করবে না। শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং ২২৬৮। তবে হাদীসটি দূর্বল। সূরা মুলকের ফজিলতের বিষয়ে নিচের হাদীসটি দেখুন:
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : إِنَّ سُورَةً مِنَ القُرْآنِ ثَلاَثُونَ آيَةً شَفَعَتْ لِرَجُلٍ حَتَّى غُفِرَ لَهُ ، وَهِيَ سُورَةُ تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ.
আবু হুরায়রার রা. নবী সা. থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেছেন, কুরআনের ভিতর ত্রিশ আয়াতের একটি সূরা আছে। এই সূরা কোন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করলে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। সেটা হলো সূলা মুলক। সুনানু তিরমিযি, হাদিস নং ২৮৯১। হাদীসটি হাসান। সুতরাং নিয়মিত সূরা মুলক তেলাওয়াত করা ভাল।