-
-
-
-
-
-
-
-
Rated 5.00 out of 5(9)
জিজ্ঞাসা ও জবাব (১ম খণ্ড)
৳ 200.00৳ 120.00প্রশ্ন-০৫: রমাযান মাসে রোযা রেখে নখ-চুল কি কাটা যাবে?উত্তর: বোন, উত্তর দেয়ার আগে একটু পেছনে যাই। রমাযানের রোযা কেন নষ্ট হয়! ইবাদত তো আপনার জন্য। আপনি যেন ইবাদতের মাধ্যমে সুন্দর মানুষ হন। আল্লাহ তাআলা পানাহার নিষেধ করেছেন। কাজেই পানাহার নয় এমন সবই করা যায়। নখ-চুল শুধু না, একটা হাত কেটে গেলেও রোযার কোনো ক্ষতি হবে না। আমরা অনেক সময় মনে করি, রক্ত বেরিয়ে গেলে রোযার ক্ষতি হয়। আসলে কিন্তু তা নয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোযা অবস্থায় নিজে চিকিৎসার জন্য শরীর ছিদ্র করে হিযামা (শিঙ্গা লাগিয়েছেন) করেছেন। কাজেই আমাদের বুঝতে হবে, রক্ত বেরোলেও রোযা ভাঙে না, ইঞ্জেকশন নিলেও রোযা ভাঙে না। নখ-চুল কাটলে তো রোযা ভাঙার প্রশ্নই আসে না। রোযার কোনো ক্ষতিও হয় না।জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম খণ্ডড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. -
Rated 5.00 out of 5(11)
কুরআন-সুন্নাহর আলোকে জামাআত ও ঐক্য
৳ 20.00৳ 12.00ইখতিলাফ ও ইফতেরাকের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরার মাধ্যমে উম্মতের ঐক্যের সূত্র দেখিয়ে দিয়েছেন। তার কথা অনুযায়ীই বলতে হয়, ‘ইখতিলাফের ভিত্তি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইলম বা জ্ঞান ও দলিল। আর ইফতিরাকের ভিত্তি সর্বদাই ব্যক্তিগত পছন্দ বা প্রবৃত্তির অনুসরণ, জিদ এবং ইখলাসের অনুপস্থিতি।’ আরও বলেছেন, ‘ইলম, ইখলাস, ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধ ও ভালোবাসার সাথে ইখতিলাফ থাকতে পারে কিন্তু এগুলোর সাথে ইফতিরাক থাকতে পারে না। এগুলোর অনুপস্থিতিতেই ইফতিরাক জন্ম নেয়।’ তার এ কথা অনুযায়ী আমরা বলতে পারি, উম্মতের ইমামগণের মাঝে অনুষ্ঠিত মাসআলা-মাসায়েলজনিত মতভেদের কারণে আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকতে হবে সেটা কখনো ঠিক নয়। সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আমলী মাসআলাগুলোতে প্রচুর মতভেদ ছিল, যারা সালাফে সালেহীনের ফিকহ অধ্যয়ন করবে তাদের কাছে সেটা দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়ে দেখা দিবে।….
-
Rated 4.64 out of 5(11)
খুতবাতুল ইসলাম
৳ 560.00৳ 336.00আমরা অনারব দেশের মানুষেরা বর্তমানে খুতবার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সা.-এর সুন্নাত হুবহু অনুসরণ করার ক্ষেত্রে একটি বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। আমরা আরবী না বুঝার কারণে ইমাম ও মুসল্লী কারোই ‘যিকর” সুন্নাত মত আদায় হচ্ছে না। আরবী না জানার ফলে আমরা খুতবা দিই না, বরং পড়ি।
অর্থাৎ বই দেখে আবেগহীন সুরে খুতবা পড়ি। অথচ এরূপ পড়া সুন্নাত নয়, বরং আবেগময় আরবী ওয়াযই সুন্নাত। এভাবে ইমাম সাহেবের ‘যিকর” অর্থাৎ তাযকীর বা স্মরণ করানোর ও ওয়ায করার সুন্নাত আদায় হচ্ছে না। অপর দিকে আরবী না বুঝার ফলে মুসল্লীগণের যিকির বা আল্লাহর আযাব, গযব, পুরস্কার ইত্যাদি স্মরণ করে হৃদয় নাড়ানো ও মন ঘোরানোর ইবাদত সুন্নাত মত আদায় হচ্ছে না।… বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন