আস-সালামু আলাইকুম, আমি জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করেছি, এখন কাজ করি। কিন্তু আমার ইচ্ছা আমি একজন ভালো দ্বীনী আলেম হওয়া।এখন আমার কি করা উচিত জানাবেন জাযাকাল্লাহু খায়রান
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته দ্বীন প্রচারের স্বার্থে আপনাদের বই পত্রের লেখা,পোস্ট,ওয়াজ মাহফিল, বক্তৃতা ইত্যাদি থেকে মূল্যবান কথা আমি আমার পেইজে,পোস্টে ব্যবহার করতে পারবো কি? অনুমতি প্রার্থনা করছি!
আমি ওয়েস্ট বেঙ্গল আলিপুরদুয়ার থেকে বলছি আমাদের গ্রামে রমজান মাসে 30 দিনেই মিলাদ অনুষ্ঠিত হয় প্রত্যেক বাড়িতে একদিন করে আমার কথায় এই যে এই মিলাদ যে পড়াচ্ছে সে কি রমজান মাসে কি সেই ব্যক্তি সোযাব পাবে
Assalamualaikum. আমার প্রশ্ন হলো রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাম ও তার সাহাবা কেরাম কিভাবে দিন প্রচার করত । তাবলীগ জামাআতের চিল্লা ও গাস্ট ও তাদের বই থেকে তালিম কতটুকু সুন্নাহ সম্মত ও নির্ভযোগ্য।
আসসালামুআলাইকুম। জি মুহতারাম আমি সেই ভাইকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম তাবলীগের আমীর মানা যে ফরজ এর কোন দলিল কি কুরআন হাদীসে আছে? তিনি আমাকে জানালেন আমীর মানা যে ফরজ একথা তো কুরআন হাদীসে অনেক জায়গায় আছে ! আমি বল্লাম এগুলো কি তাবলীগের আমীর মানা ফরজ হওয়ার দলিল? উনি বল্লেন হাদীসে আমীর মানা বাধ্যতামূলক বলা হয়েছে এথেকে পরিষ্কার বোঝা যায় তাবলীগের আমীর মানাও বাধ্যতামূলক। উল্রেখ্য আপনাদের প্রতিষ্ঠানে ইতিপূর্বে উক্ত ভাই এর রেফারেন্স দিয়ে উল্লিখিত বিষয়ে প্রশ্ন করলে আমাকে উক্ত ভাই এর কাছে তাবলীগের আমীর মানা যে ফরজ এর দলিল জানতে বলা হয়েছিল। মুহতারাম এ ব্যপারে কুরআন হাদীসের সঠিক সমাধান দিবেন আশা করি।
আসসালামুআলাইকুম আমি আপনাদের মাধ্যমে জেনেছিলাম তাবলীগ জামাতের আমীর মানা ফরজ বা ওয়াজীব না বরং আমার জানামতে সরকার প্রধানকে মানা ফরজ কিন্তু এক তাবলীগী ভাই বলল আপনাদের মত নাকি সহীহ না কারন কুরআন হাদীসে নাকি আমীর মানা ফরজ বলা হয়েছে কিন্তু শুধুমাত্র রাষ্ট্রের আমীর তা বলা হয়নি তাই তাবলীগ জামাতের আমীর মানা নাকি ফরজ! আমি জানতে চাই এমন কি কোন দলিল আছে যা দারা বোঝা যায় তাবলীগ জামাতের আমীর মানা ফরজ না? কারন সেই ভাই আমাকে জোরালোভাবেই বলেছে এরকম কোন দলিল নাকি কুরআন হাদীসে নাই হজরত আশা করি দলিল দিয়ে বুঝিয়ে দিবেন
আসসালামু আলাইকুম, আমাদের দেশে তাবলীগ জামায়াত যে বিভিন্ন সময়ে ৩, ৫, ৭, ১০, ২০, ৪০, ১২০ দিনের জন্য সময় লাগায় এটা কতটুকু সুন্নাহ মতাবেক? এই সময় লাগানো কি ইবাদত? আমি যে মহল্লায় বাস করি সেখানে তাবলীগ এর যিনি আমির থাকেন তার সব আদেশ বা কথা মেনে না চল্লে কি, ইসলামে আমির কে মেনে না চল্লে যে অপরাধ গুলো বলা আছে তেমন হবে?
আস সালামুয়ালাইকুম। ১. স্যার তাবলীগ জামাত এ যারা ৪০ দিন ৩ দিন বা ৪ মাস এর চিল্লায় যায় আতা কততা শরিয়াত সম্মত। কারন ইসলামে পরিবারের হক আগে মেটানো ফরজ। আর ইসলাম কি এইভাবে দাওয়াত দিতে বলেছে? কারন এতে স্ত্রী, হক পুর পুরি আদায় করা যায়না। ২.ইসলামে আল্লাহর প্রতি দাওয়াত দাওয়াত দেওয়া কি ফরজ না সুন্নাত? plz বিস্তারিত জানাবেন
যারা দ্বীন সম্পরকে উদাসীন,বেখবর, এক ওয়াক্ত নামায পড়লে আরেক ওয়াক্ত পরে না, তাদেরকে দ্বিনে পরিপূর্ণভাবে আনার জন্য স্যারের কোনো লেকচার ভিডিও বা বই থাকলে লিংক দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি..
Hazrat Zakaria (rhm) er lekha Tabligi Nesab boitir fazael e dorud o fazael e sadakat chaptar e bohu shirk bedat ache, eta ki sothik? Boiti ki masjid e talim kora jabe?
As salaamu Aalaikum, sir amar prosno holo ekhonkar Iliasi tablig kora jabe ki? Hajrat Zakaria saheber Tabligi nesab boi tate ki jal, joif hadis ebong shirki kotha ache? boiti ki pora jabe?
আমার গ্রামে কাকরাইলের তাবলিগ জামাতের পক্ষ থেকে একটি মারকাজ করা হচ্ছে । সেখানে মাদ্রাসা ও মসজিদ থাকবে । তাবলিগের কাজ হবে। এই মারকাজে কি জমি ও টাকা দেয়া আমার জন্য জায়েজ হবে?
আসসালামুয়ালাইকুম। আমি একজন ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্র। আমি জান্তে চাই যে তবলীগ জামাতের কিতাবাদিতে কোন শিরক বিদাত আছে কিনা? আর আমাদের কাছে কোরান ও সহিহ হাদিসের গ্রন্থ এবং রিয়াদুস সালিহিনের মত কিতাব থাকা সত্তেও সুধু তাদের আলেমদের লেখা বই পড়া তাদের জন্ন কততা সঠিক। যখন কিনা এগুলতে অনেক কিচ্ছা কাহিনি আছে। দয়া করে জানাবেন।
আমাদের সমাজে তাবলীগ নামে একটি জামাআত রয়েছে। যারা নির্দিষ্ট এলাকার মসজিদ থেকে বিভিন্ন এলাকার মসজিদে গিয়ে থাকেন। যার সময়সীমা ৩ দিনের জামাআত অথবা ৪০ দিনের এক চিল্লা ইত্যাদি। যার মাধ্যমে দেখা যাই, এখানে গিয়ে অনেকের মাঝে পরিবর্তন আসে। আবার তাবলিগের বইগুলোকে নিয়ে অনেক বিতর্কিত কথা শুনেছি, যা কিনা কোরআন ও সহিহ হাদিস সম্মত নয় !!
এখন আমার প্রশ্ন হল ৩ দিনের জামাআত অথবা ৪০ দিনের এক চিল্লায় গিয়ে এইসব বইগুলো থেকে তালিম করার সুন্নাহ সম্মত বিধান কি? স্যার এই সম্বন্ধে কি বলেছেন, জানালে খুব ই উপকার হয়।
আসসালামুয়ালাইকুম, মুহতারামের কাছে আমার প্রশ্ন, আমার এলাকার তাবলিগ ভায়েরা তাবলিগে যাওয়ার জন্য আমাকে অনেক উৎসাহ দেয় এবং আমি অনেকবার তাদের সাথে ৩দিনের তাবলিগে গিয়েছিলাম....এখন তারা আমাকে ৪০ দিনের জন্য অনেক উৎসাহ দিচ্ছে ...কিন্তু আমি দেখেছি তারা অনেক জাল ও জয়ীফ হাদিসের উপর আমল করে এবং সেগুলো বলে দাওয়াত দেয়। এমত অবস্থায় কি আমি তাবলিগে যাব? মুহতারাম আমাকে একটু বুজিয়ে বলবেন কারন আমি আপনের কিছু বক্তব্য শুনার পরে কিছু কিছু গুমরাহী থেকে ফিরে এসেছি। সবই আল্লাহর ইচ্ছা তাই আপনের উপর আমার আস্থা আছে আশা করি আপনি এখন আমাকে কিছু ভাল পরামর্শ দেবেন....