ঈদুল আযহার দিনে কিছু সুন্নাত কর্মসমূহ

ঈদুল আযহার দিনে গোসল করা, যথাসাধ্য পরিস্কার ও সুন্দর পোশাক পরিধান করা, এক পথে যাওয়া ও অন্য পথে ফিরে আসা ইত্যাদি বিষয়ে আমরা জানি। ঈদুল আযহার দিনে কিছু না খেয়ে খালিপেটে সালাতুল ঈদ আদায় করতে যাওয়া সুন্নাত। সম্ভব হলে ঈদের সালাতের পরে দ্রুত কুরবানী করে কুরবানীর গোশত দিয়ে “ইফতার” করা বা ঈদের দিনের পানাহার শুরু […]
জুমু‘আতুল বিদা ও ঈদুল ফিতর

রামাদান মাসের শেষ জুমুআ। আজ আমরা ঈদের আহকাম ও রামাদানের বিদায় সম্পর্কে আলোচনা করব, ইনশা আল্লাহ। কিন্তু তার আগে আমরা এ সপ্তাহের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসগুলির বিষয়ে সংক্ষেপ আলোকপাত করি। আজ ইংরেজী …. মাসের …. তারিখ। এ সপ্তাহের দিবসগুলির মধ্যে রয়েছে …। সামনে আমাদের ঈদুল ফিতর। হাদীস শরীফে ‘চাঁদ দেখে সিয়াম শুরু করার ও শেষ […]
সুন্নাহর আলোকে ঈদুল আযহা ও কুরবানী (২)

কুরবানীর মূল বিষয় হলো উদ্দেশ্যের বিশুদ্ধতা। নিজের সম্পদের কিছু অংশ একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিলিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে কুরবানী করলেই তা প্রকৃত কুরবানী।
সুন্নাহর আলোকে ঈদুল আযহা ও কুরবানী (১)

যুলহাজ্জ মাসে ১০ তারিখে আমরা ঈদুল আযহার সালাত ও কুরবানী আদায় করি। ঈদ শব্দের অর্থ পুনরাগমণ। যে উৎসব বা পর্ব নির্ধারিত দিনে বা সময়ে প্রতি বৎসর ঘুরে ঘুরে আসে তাকে ঈদ বলা হয়।
ঈদুল ফিতর, আমাদের আমল

ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর অধ্যাপক, আল-হাদীস বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া চেয়ারম্যান, আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট সামনে ঈদুল ফিতর। সকল মাসের ন্যায় শাওয়ালের নতুন চাঁদ দেখে চাঁদ দেখার মাসনূন দোয়া করতে হবে। রাসূলুল্লাহ সা. হেলাল বা নতুন চাঁদ দেখলে নিম্নের দোয়াটি পাঠ করতেন: اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالأَمْنِ [باليمن] وَالإِيمَانِ وَالسَّلامَةِ وَالإِسْلامِ وَالتَّوْفِيقِ لِمَا يُحِبُّ رَبُّنَا وَيَرْضَى رَبُّنَا [ربي] وَرَبُّكَ اللَّهُ “আল্লাহ […]
চাঁদ দেখে ঈদের বিধান

বিভক্তি ও মতভেদের মধ্যে আকণ্ঠ নিমজ্জিত মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি বৃদ্ধি পায় রামাদানে। বিশেষত চাঁদ দেখে সিয়াম ও ঈদ পালন বিষয়ে মতভেদ ক্রমান্বয়ে ব্যাপক হচ্ছে। কুরআন কারীমে আল্লাহ বলেছেন:
شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآَنُ…. فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ
“রামাদান মাস, যাতে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে… অতএব তোমাদের মধ্যে যে-ই এ মাসটিতে উপস্থিত হবে সে তাতে সিয়াম পালন করবে।” (সূরা বাকারা: ১৮৫ আয়াত)