কুফর ই’রায বা অবজ্ঞার কুফর
দীন ও ঈমানের বিষয়ে গুরুত্বারোপ না করে নির্লিপ্ত থাকা বা ঈমানের বিষয়কে অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করাকে কুফর এর ই’রায বা অবজ্ঞার কুফর বলা হয়। মহান আল্লাহ বলেন: وَالَّذِينَ كَفَرُوا عَمَّا أُنْذِرُوا مُعْرِضُونَ “যারা কাফির তারা তাদেরকে যে বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে তা থেকে বে-খেয়াল বা মুখ ফিরিয়ে থাকে।”
পূজা

পূজা, যেখানে ভয়ঙ্করতম পাপ শিরক করা হচ্ছে, আমার আল্লাহ কে অপমান করা হচ্ছে। তুমি সেটা দেখতে গিয়েছো, দেখে আনন্দ পাচ্ছো, তোমার হৃদয়টা ফেটে যাচ্ছে না। তাহলে কি বুঝা গেলো? তোমার ভিতর ঈমানের যে দাবী করছো, তার কিছুই তোমার মধ্যে নেই। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ
শাওয়াল মাস বিষয়ক কিছু জাল হাদীস

রোযা ও অন্যান্য ফযীলত এ সকল বানোয়াট কথার মধ্যে রয়েছে: “হাদীস শরীফে আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফরমাইয়াছেন: যেই ব্যক্তি শাওয়াল মাসে নিজেকে গুনাহের কার্য হইতে বিরত রাখিতে সক্ষম হইবে আল্লাহ তা‘আলা তাহাকে বেহেশতের মধ্যে মনোরম বালাখানা দান করিবেন। অন্য এক হাদীসে বর্ণিত হইয়াছে, হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যেই ব্যক্তি […]
হালাল উপার্জন করা, হারাম উপার্জন থেকে বিরত থাকা

আমরা সবাইকে সচেতন করতে পারব না, ভাই। কারণ, আমরা যত কথাই বলি না কেন, এখানে একটা জটিল সমস্যা আছে। সমস্যাটা হল, মনে করেন, ঝিনাইদহের দুইজন ডাক্তার আছে। আমার ডায়াবেটিসের কথাই আপনাদের বলি। মনে করেন, ডায়াবেটিসের কারণে আমি ডাক্তারের কাছে গেলাম। দুইজন ডাক্তারের কাছে। একজন ডাক্তার একটু ক্ষ্যাপাটে। সে আমাকে বলল, ‘ঔষধপাতি খেয়ে টাকা নষ্ট করেন […]
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর রিসালাতে অবিশ্বাস

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -এর রিসালাতে বিশ্বাসের অর্থ ও বিষয়বস্তু আমরা পূর্ববর্তী অধ্যায়ে আলোচনা করেছি। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ব্যক্তিত্ব, মর্যাদা, মহত্ত্ব, রিসালাত, নুবুওয়াত, নুবুওয়াতের পূর্ণতা, প্রচার ও তাবলীগের পূর্ণতা, নুবুওয়াতের বিশ্বজনীনতা, স্থায়িত্ব, সমাপ্তি, মুক্তির একমাত্র পথ ইত্যাদি কোনো বিষয়ে অস্বীকার, অবিশ্বাস বা সন্দেহ এ পর্যায়ের কুফর। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যা কিছু বলেছেন তার কোনো বিষয়কে মিথ্যা বা সন্দেহযুক্ত বলে মনে করাও একই পর্যায়ের কুফর। এ পর্যায়ের […]
ইবাদতের একত্বে অবিশ্বাস

আমরা দেখেছি যে, তাওহীদের চূড়ান্ত পর্যায় তাওহীদুল উলূহিয়্যাত বা তাওহীদুল ইবাদাত। সকল নবী-রাসূল ইবাদতের তাওহীদের দা‘ওয়াত দিয়েছেন। তাঁরা সকলেই বলেছেন, একমাত্র আল্লাহর ইবাদত কর এবং আল্লাহ ছাড়া যাদের ইবাদত করা হয় তাদের ইবাদত বর্জন কর। আল্লাহর ইবাদতের একত্বে অস্বীকার করা, তাঁর মা‘বূদ হওয়ার বিষয়ে সন্দেহ বা অবিশ্বাস পোষণ করা বা অন্য কেউ কোনোরূপ ইবাদত পাওয়ার যোগ্য আছে বলে […]
নাম ও গুণাবলির একত্বে অবিশ্বাস

‘তাওহীদুল আসমা ওয়াস সিফাত’ বা আল্লাহর নাম ও গুণাবলির একত্ব আমরা তাওহীদ অধ্যায়ে আলোচনা করেছি। আল্লাহ তা‘আলার নাম ও গুণাবলির কিছু বা সব অস্বীকার করা এ পর্যায়ের কুফর। এ কুফর দু-প্রকারের: প্রথমত: কুফরুন নাফ্ই (كفر النفي) বা অস্বীকারের কুফর এর অর্থ আল্লাহ যেসকল নাম ও গুণ তাঁর আছে বলে জানিয়েছেন তার সব বা যে কোনো […]
কুফর আকবার ও কুফর আসগার

কুরআন ও হাদীসের আলোকে কুফরকে দু-ভাগে ভাগ করা হয়: (১) কুফর আকবার বা বৃহত্তর কুফর এবং (২) কুফ আসগার বা ক্ষুদ্রতর কুফর। কুফর আকবার বলতে প্রকৃত অবিশ্বাস বুঝানো হয় যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ইসলাম থেকে বের করে দেয় এবং প্রকৃত অবিশ্বাসী বা কাফিরে পরিণত করে। এর পরিণতি চিরস্থায়ী জাহান্নামের শাস্তিভোগ। আর কুফর আসগার বলতে বুঝানো হয় কঠিন পাপসমূহকে যা অবিশ্বাসেরই নামান্তর, তবে […]
তাকদীর বা আল্লাহর নির্ধারণে বিশ্বাস (সর্বশেষ পর্ব-৪)

তাকদীরের প্রকৃত ও পূর্ণতম বিশ্বাস ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—এর। তাঁর পরে তাঁর সাহাবিগণের। আর তাঁদের জীবনের দিকে তাকালেই আমরা বুঝতে পারি যে, তাকদীরের বিশ্বাস কীভাবে মানুষকে কর্মবীর ও প্রত্যয়ী করে তোলে। তাকদীরের পূর্ণতম বিশ্বাস ছিল নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—এর। আর তাই তিনি ছিলেন মানব ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম দৃঢ়প্রত্যয়ী কর্মবীর। তিনি তাঁর সাধ্যমতো কর্ম করেছেন, আল্লাহর […]
তাকদীর বা আল্লাহর নির্ধারণে বিশ্বাস (পর্ব-৩)

ইসলামি তাকদীরে বিশ্বাস ও অনৈসলামিক ভাগ্যে বিশ্বাসকে অনেকে এক করে ফেলেন। অনেকে মনে করেন ভাগ্য অনুসারেই যখন সবকিছু হবে তখন কর্মের কী দরকার! এটি পুরোপুরি ইসলাম বিরোধী বিশ্বাস। কুরআন কারীমের বর্ণনায় আমরা দেখতে পাই যে, মক্কার কাফিরগণ এ ধরণের বিশ্বাস পোষণ করত। যে অবিশ্বাসী তাকদীর নিয়ে বিবাদ করে, তাকদীরের দোহাই দিয়ে কর্ম ছেড়ে দেয় সে মূলত […]
তাকদীর বা আল্লাহর নির্ধারণে বিশ্বাস (পর্ব-১)

তাকদীর অর্থ নির্ধারণ। তাকদীরে বিশ্বাস অর্থ আল্লাহর জ্ঞান, লেখন, সৃষ্টি, ইচ্ছা ও ন্যায় বিচারে বিশ্বাস স্থাপন করা। মুমিন বিশ্বাস করেন যে, আল্লাহর জ্ঞান অসীম, অনন্ত ও সর্বব্যাপী। তিনি অনাদিকাল থেকে সৃষ্টির সকল বিষয় জানেন। সৃষ্টির আগেই জানেন কখন কোথায় কী ঘটবে ও কীভাবে ঘটবে। মুমিন আরো বিশ্বাস করেন যে, আল্লাহ তাঁর অসীম জ্ঞান লাওহে মাহফূয বা সংরক্ষিত পত্রে লেখে রেখেছেন। আল্লাহর […]
মি‘রাজ সর্বশেষ পর্ব-৭

আমরা অনেকে শুধু ২৭শে রজব আসলে মিরাজ আলোচনা করি। আবার কেউ এ দিনে ও রাতে খাস ইবাদত—বন্দেগী করি। আমরা দেখেছি যে, কুরাআন ও হাদীসে অগণিত স্থানে মিরাজের বর্ণনা এসেছে, কিন্তু কোথাও তারিখ বলা হয়নি। মিরাজের রাত্রিতে বা দিনে নফল সালাত, নফল সিয়াম বা অন্য কোনো খাস ইবাদতের কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবীগণ […]
মি‘রাজ পর্ব-৬

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রভাতের দিকে মক্কায় ফিরে আসেন। আবূ বাকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল, আপনি সারারাত কোথায় ছিলেন, আমি রত্রিবেলায় আপনাকে খুঁজেছিলাম, কিন্তু পাইনি। তিনি তাঁকে মিরাজের কথা জানান। আবূ বাক্র সর্বান্তকরণে বিশ্বাস করেন। দিবসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইসরার বিষয় আবূ জাহল ও অন্যান্য কাফিরকে জানালে তারা তাদের অভ্যাসমত তা অস্বীকার করে। উপরন্তু এ বিষয়কে […]
মি‘রাজ পর্ব-৫

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজের রাত্রিতে আল্লাহকে দেখেছিলেন কি না সে বিষয়ে সাহাবীগণের যুগ থেকে মতভেদ রয়েছে। সূরা নাজমের ব্যাখ্যায় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর অন্তর দিয়ে দুবার তার রব্বকে দেখেছিলেন। এ মতের অনুসারী সাহাবী—তাবিয়ীগণ বলেছেন যে, মহান আল্লাহ মূসা আলাইহিস সালাম—কে তাঁর সাথে কথা বলার মুজিযা […]
মি‘রাজ পর্ব-৪

মিরাজে গমন ও প্রত্যাবর্তনের সময় এবং জান্নাত—জাহান্নামে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—কে বিভিন্ন পাপ ও পুন্যের বিভিন্ন প্রকার শাস্তি ও পুরস্কার দেখানো হয়। এক পর্যায়ে তিনি অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর সুগন্ধের ঘ্রাণ লাভ করেন। তিনি বলেন, জিবরাঈল, এটি কিসের সুঘ্রাণ। জিবরাঈল বলেন, এ হলো ফিরাউনের কন্যার চুল আঁচড়ানো দাসী ও তার সন্তানদের সুগন্ধ। দাসীটি ঈমানদার ছিল। একবার চুল […]
মি‘রাজ পর্ব-৩

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাবা ঘরের উত্তর পার্শে হাতীম—এর মধ্যে শুয়ে ছিলেন। এমতাবস্থায় জিবরাঈল আলাইহিস সালাম কয়েকজন ফিরিশতা সহ তথায় আগমন করেন। তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—এর বক্ষের উপরিভাগ থেকে পেট পর্যন্ত কেটে তাঁর হৃৎপিণ্ড বের করেন, তা ধৌত করেন এবং বক্ষকে ঈমান, হিকমাত ও প্রজ্ঞা দ্বারা পরিপূর্ণ করেন এবং তাঁর হৃৎপিণ্ডকে পুনরায় বক্ষের […]
মি‘রাজ পর্ব-২

মি‘রাজের বিষয় কুরআন কারীমে সূরা নাজমেও আল্লাহ উল্লেখ করেছেন। এ সূরার শুরুতে আল্লাহ বলেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবরাঈল আলাইহিস সালাম থেকে ওহী লাভ করেন এবং তিনি জিবরাঈল আলাইহিস সালাম-কে তাঁর প্রকৃত আকৃতিতে দেখেছেন। এরপর মিরাজের রাত্রিতে সিদরাতুল মুনতাহার নিকট জিবরাঈলকে পুনরায় স্বআকৃতিতে দর্শন এবং আল্লাহর অবর্ণনীয় নিয়ামত দর্শনের বিষয়ে আল্লাহ বলেন: أَفَتُمَارُونَهُ عَلَى […]
মি‘রাজ পর্ব-১

মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয়তম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—কে যত মুজিযা দিয়েছেন সেগুলির অন্যতম এক মুজিযা হলো ইসরা ও মি‘রাজ। “ইসরা” অর্থ “নৈশ—ভ্রমন” বা “রাত্রিকালে ভ্রমণ করানো।” আর ‘মি‘রাজ’ অর্থ “ঊর্ধ্বারোহণ” বা “উর্ধক্ষারোহণের যন্ত্র”। মহান আল্লাহ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম—কে এক রাত্রিতে মক্কা মুআজ্জামা থেকে ফিলিস্তিনের ‘আল—মাসজিদুল আকসা’ পর্যন্ত নিয়ে যান। এরপর সেখান থেকে ঊর্ধ্বে ৭ […]
ভালোবাসা দিবস ইসলাম কি বলে?

প্রসঙ্গ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘সাধু ভ্যালেন্টাইন ডে’
১৪ ফেব্রুয়ারি সাধু ভ্যালেন্টাইন ডে((সেন্ট ভ্যালেন্টািইন্স ডে-এর উৎপত্তি ও ইতিহাস: http://bn.m.wikipedia.org/wiki/Valentines-Day)) বা বসন্ত বরণ। আমরা অনেক সময় বুঝি না, তবে এ দুটো মূলত একই জিনিস। প্রতি বছর এই দিন আসলে অনেক মুসলিম (এমনকি ধার্মিক মুসলিমদের মধ্যেও কেউ কেউ) ‘ভালোবাসা দিবসে’র শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। উপহার আদান-প্রদান করেন, দোকান সাজান, অনুষ্ঠান করেন। মূলত দীন সম্পর্কে অবহেলা অথবা এ দিবস সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে। তারা এ দিনটিকে এভাবে পালন করে থাকেন।
সাপ্তাহিক ছুটি বা দিবস পালনে অনুকরণ বর্জন

অনিচ্ছাকৃত অনুকরণও যে উচিত নয় এ বিষয়ে একটি হাদীস এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে। উম্মু সালামা রা. বলেন: كَانَ أَكْـثَـرَ صَـوْمِهِ ﷺ السَّـبْـتَ وَالْأَحَـدَ، وَيَقُوْلُ: هُـمَا يَـوْمَا عِيْدِ الْمُـشْـرِكِيْن، فَأُحِـبُّ أَنْ أُخَـالِفَـهُـمْ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অধিকাংশ শনিবার ও রবিবারে রোযা রাখতেন এবং তিনি বলতেন: এ দুটি দিন মুশরিকদের (ইহুদি-খৃষ্টনদের) ঈদের বা উৎসবের দিন। […]
কুফর বনাম তাকফীর

তাকফীর বা ঈমানের দাবিদারকে কাফির বলা উপরের আলোচনায় আমরা কুফর ও র্শিকের পরিচয় জানতে পেরেছি। আমরা দেখতে পাই যে, (কুফর বনাম তাকফীর) এ সকল কুফর বা র্শিক অনেক মুসলিম নামধারী মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। সমাজের অনেক মানুষই নিজেকে মুমিন ও তাওহীদে বিশ্বাসীদ বলে দাবি করার পরেও উপরে আলোচিত বিভিন্ন প্রকার র্শিক বা কুফরের মধ্যে লিপ্ত থাকেন। […]
রাসূলুল্লাহ সা.-এর সর্বশেষ অসুস্থতা

রাসূলুল্লাহ সা. সফর বা রবিউল আউয়াল মাসের কত তারিখ থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কত তারিখে ইন্তিকাল করেন সে বিষয়ে হাদীস শরীফে কোনোরূপ উল্লেখ বা ইঙ্গিত নেই। অগণিত হাদীসে তাঁর অসুস্থতা, অসুস্থতা- কালীন অবস্থা, কর্ম, উপদেশ, তাঁর ইন্তিকাল ইত্যাদির ঘটনা বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু কোথাও কোনো ভাবে কোনো দিন-তারিখ বলা হয় নি। ২য় হিজরী শতক […]
ইহুদী ষড়যন্ত্র ও শীয়া মতবাদ

ইহূদী পৌল যেমন কাশফ, কারামত ইত্যাদির দাবি করে খৃস্টান সেজে ক্রমান্বয়ে খৃস্টান ধর্মকে বিকৃত করে, তেমনি আব্দুল্লাহ ইবনু সাবা মুসলিম সেজে ক্রমান্বয়ে মুসলিম বিশ্বাস বিকৃত করে।
ঈসায়ী প্রচারকদের প্রতারণা

ঈসায়ী প্রচারকদের প্রতারণা: এর বিপরীতে খৃস্টান মিশনারিগণ ঈসা (আ)-এর অবতরণ বিষয়ে মুসলিমদের বিশ্বাস বিকৃত করে প্রতারণামূলকভাবে মুসলিমদেরকে খৃস্টান বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত।
শুভ, অশুভ, উন্নতি, অবনতি ইত্যাদি বিষয়ক ভিত্তিহীন কথাবার্তা

শনিবার, মঙ্গলবার, অমাবস্যা, পূর্ণিমা, কোনো তিথি, স্থান বা সময়কে অমঙ্গল, অযাত্রা বা অশুভ বলে বিশ্বাস করা জঘন্য মিথ্যা ও ঘোরতর ইসলাম বিরোধী বিশ্বাস।